শব্দমিছিল
কৃষক মাহমুদ
রাতের কথা
নগ্ন বৃক্ষের ডাল ধরে দেখছি নদীর নান্দনিক স্রোত-
নেমে দেখে নিতে চাই দুরত্বের জাদু বাকসো;
অকৃত্রিম নৈসর্গিক আপেল দ্বীপ আর আবাদি জমি দরজা অলিগলি-
দ্বীপে হাত বুলিয়ে চেটে যায় বৃক্ষের তল পেট।
তোমার হাত ধরে উঠে দাড়ায় কাল কিয়ামতের কাধে...
তোকে পুতে দিব বৃক্ষ বুকে, পরিচয় গিলে খাবে তোর শরীর আর মুহুত্রে হয়ে উঠব পিতা,
একজন শোষিতের গল্প-
যে আলো আধারে ও গোধুলী প্রভাতেও শোষিত - একটা তীক্ষণ ঠোঁট
আদর নামে খেয়ে নিচ্ছে জীবন মধু
কিচমিচ আদলে কুচকে যাচ্ছে জীবন...
আমি এক অদ্ভুদ পাপি
দৃষ্টি দরজায় খুলে দিলে বুকের কাপুড়
সভ্যতার আড়াল থেকে উঁকি দিল টলটলে খুসকিত দু’টি স্তন
অতঃপর দরজায় দোল দোল যৌবনের বাতাস...
আমি এক অদ্ভুদ পাপি...
চল্লিশ উর্ধনারীর প্রেমে পড়ে গেল মন-
ঢ্লঢলে নীল ব্লাউজ ফাকে দস্যুদৃষ্টি দেখে নিলো কালো কিসমিস স্তনবোটা...
আঠাশ বছর বয়সী যৌবন- ছায়াতলে মুখ লুকাতে উদ্বীগ্ন,
ওগো চল্লিশ উর্ধরমনী পাঁচটির জননী ডেকে নাও গোপন অভিসারে,
উন্মাদ করে তুলবো তোমার আঠারো কিম্বা আঠাশের কাম উদ্দীপনা আদলে,
আমার একেমন নেশা- সৌর্ন্দয দর্শনে আমি এক অদ্ভুদ পাপি...
শীতের এ শুকনো দুপুর কামদেবতা রং তুলেছে শিশ্ন মন্ডবে
ওগো নারী জননী হলেও তুমি রমনী
বাঁধা দিওনা- আমি যে সৌর্ন্দয পিপাসু পাপি..
প্রাচীন ধূলোর শরীরে
বন্ধ রাখা ঘর কোন থেকে তুলে আনি এক ডজন প্রাচীন ধূলো,
সরিয়ে দেখি চশমার ফ্রেমে বাঁধা আছে আজো মানুষ সেই হাটে-
যে প্রান্তরে প্রাণহীন লক্ষ দেহ হাহাকার তোলে, রকতো, বায়ু উড়ে যেত স্বর্গে
ঈশ্বরের পরে ঘৃণা করে অনেকে স্বেচ্ছায় চলে নরকের পথে
আর স্বরগ ও তার মালিকের পাড়ায় ঘৃণার ধিক্কারে ছুড়ে বলতো